আমাদের সেবা সমূহঃ
আপনার ঘরে যদি তেলাপোকা বাসা বেঁধে থাকে তবে তা যতো তাড়াতাড়ি সম্ভব তাড়িয়ে দেবার ব্যবস্থা করুন। কেননা এটি আপনাকে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলতে পারে
তেলাপোকা মারার জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন আমাদের দক্ষ কর্মী আপনার বাসায় তেলাপোকার নির্মূল করে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন বসবাস উপযোগী করে তুলতে সহায়তা করবে
স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে উইপোকার তাণ্ডব বাড়ে। তাই ঘরবাড়ি পরিষ্কার রাখা জরুরি।
উইপোকার উপদ্রবে বাড়িতে কোনো জিনিসপত্র রাখাই দায়। আর কাগজপত্র, বইখাতা এবং কাঠের জিনিসপত্রে যদি একবার উইপোকা ধরে তা হলে সর্বনাশ।
এখন প্রশ্ন হলো– যদি এ সমস্যায় পড়েন, তা হলে কী করবেন? চিন্তার কিছু নেই
আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন, পোকা মুক্ত পরিবেশ তৈরি করতে আমাদের কর্মীগণ আপনাকে সহযোগিতা করবে আপনার মূল্যবান কাগজপত্র, আসবাবপত্রসহ সম্পূর্ণ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র রক্ষা পাবে
ছারপোকা হচ্ছে সাইমেক্স গণের অন্তর্ভুক্ত এক জাতের পোকা যারা খাদ্য হিসেবে মানুষের রক্ত গ্রহণ করে। সাধারণত রাতে এই পোকার আক্রমণ বেশি হয়। এই পোকার কামড়ের ফলে ত্বকে ফুসকুড়ি, মানসিক প্রভাব, এবং অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ার মতো লক্ষণ দেখা দিতে পারে। ছারপোকার কামড়ে ত্বকের ছোট অংশে ফুসকুড়ি হওয়া থেকে শুরু করে বড় ধরনের ফোস্কা পড়ার মতো প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যেতে পারে। পোকার কামড়ের ফলে সৃষ্ট লক্ষণ প্রকাশ পেতে কয়েক মিনিট থেকে কয়েকদিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। ত্বকের উপরিভাগের লক্ষণের পাশাপাশি চুলকানিও লক্ষ্য করা যায়। কিছু ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির জ্বর হতে পারে বা ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন। সাধারণত শরীরে অনাবৃত অংশে এর প্রকোপ দেখা যায়।
ঘরে ইঁদুর হলে কি পরিমাণে যন্ত্রণাদায়ক সমস্যার সৃষ্টি হয় তা কেবল ভুক্তভুগিরাই জানেন। কাপড়চোপড়, বইপত্র কেটে একাকার করাই ইঁদুরের একমাত্র কাজ। ইঁদুরের উপদ্রব একবার হলে একেবারে নির্মূল না করা পর্যন্ত এই যন্ত্রণা চলতেই থাকে। এছাড়াও ইঁদুরের কারণে নানা রোগ বালাই ঘরে লেগেই থাকে। ইঁদুরের বিষ দিলেও অনেক সময় কাজ হয় না। এছাড়াও অনেকের ঘরে শিশু থাকে বলে বিষ দেয়া নিরাপদও নয়। ইঁদুরের উপদ্রব থেকে চিরতরে মুক্তি পেতে পারেন খুব সহজে।
বিষাক্ত সাপে কামড় দিলে প্রাচিনকালে মানুষ সাপের ওঝার কাছে যেত বিষ নামানোর জন্য। সাপের ওঝা ঝাঁরফুক দিয়ে বিষ নামানোর চেষ্টা করতো। বিষধর সাপের প্রজাতি খুবই কম পৃথিবীতে তাই সব সাপের কামড়ে বিষ থাকে না।
নির্বিষ সাপ কামড় দিলে যদি সাপের ওঝার কাছে যাওয়া হয় তবে কোন ঔষধের প্রয়োজন হয় না।সাপের ওঝা বিভিন্ন মন্ত্রপাঠ করে বিষ নামানোর চেষ্টা করেন কিছুক্ষণ পর রোগি সুস্থ হয়ে উঠে এটা দেখে মানুষ ভাবতো সাপের ওঝা সাপের বিষ নামাতে পারে।
আসল সত্য হলো ঐ রোগিকে নির্বিষ সাপে কামড় দিয়েছে তাকে সাপের ওঝার কাছে না নিলেও সমস্যা নেই।এমনিতেই রোগি ভালোহয়ে যাবে।কিন্তু বিষধর সাপ কামড় দিলে পৃথিবীর কোন ওঝাই রোগির শরীর থেকে বিষ নামাতে পারবে না।
হাসপাতালে না নিলে মৃত্যু প্রায় নিশ্চিত। এই অবস্থায় ওঝা বিভিন্ন গল্পের অবতারণা করে যেমন- এই রোগিকে কাল নাগিনী কামড় দিয়েছে তাকে হাজির করতে হবে। আবার অনেক সিনেমাতে দেখাযায় বিণ বাজিয়ে সাপ ডেকে এনে সাপের দ্বারা বিষ চুষে নেয়।
এসব একেবারে ভাঁওতাবাজি ছাড়া আর কিছুই না। নিজে সচেতন হোন, সচেতন করুন। সবাইকে বুঝান যে সাপে কামড় দিলে ওঝার কাছে নয় হাসপাতালে যেতে হবে।
মশার যন্ত্রণায় সবাই অতিষ্ট। মশার যন্ত্রণায় দু’দণ্ড বসার উপায় নেই! সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে- মশার কামড়ে শরীরে বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়। মশার কামড়ে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ফাইলেরিয়া, পীতজ্বর, জিকা ভাইরাস, ম্যালেরিয়াসহ নানা ধরনের রোগ হয়
গরমের সময় মাছি বা নানান কীটপতঙ্গের উৎপাত বেড়ে যায়। বাড়ির বাইরে খোলা স্থান বা আবর্জনার স্তূপের ওপর জড়ো হয়ে থাকে এরা। উল্লেখ্য, মাছি একসঙ্গে হাজারেরও বেশি ডিম পাড়তে পারে। এদের প্রজনন হয় ঘন ঘন। তাই সঠিক সময় এর সমাধান করতে না-পারলে, উপদ্রব বাড়তে পারে, যা পরিবারের সদস্যদের স্বাস্থ্যের পক্ষে বিপজ্জনক। বাড়ির সমস্ত কাজ সামলে উঠে নিশ্চিন্ত মনে খেতে বসেছেন, তখন দেখলেন সুরসুর করে মাছির ঝাঁকও আপনার সঙ্গে বসে গেল। মাছি তাড়াতে তাড়াতে নাজেহাল, নিশ্চিন্ত মনের খাওয়ার স্বপ্নও তখন ভেঙে গিয়েছে। আবার ধরুন দুপুরে ঘুমোতে গিয়েছেন, তখন কানের সামনে মাছির ভিনভিনানিতে ঘুম তো ভাঙলোই, মেজাজও গেল বিগড়ে।
আমাদের প্রত্যেকের বাড়িতেই মাছির সমস্যা থেকেই থাকে। মাছি যে শুধু বিরক্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তা নয়। বরং এর চেয়েও বেশি ক্ষতি করে আমাদের স্বাস্থ্যের। খাবার-দাবারের ওপর মাছি বসলে নানান রোগের সম্ভাবনা থেকে যায়।
মাছি ব্যাকটিরিয়া এবং নানা ক্ষতিকর জীবাণু বহন করে থাকে। উল্লেখ্য, ময়লা, আবর্জনা, নর্দমা, মল-মূত্র ইত্যাদি বিভিন্ন নোংরা স্থানে মাছি গিয়ে বসে। পরে সেই মাছিই খাবার-দাবারে ওপরে বসলে এবং আমরা সেই খাবার খেলে শরীরে নানা
কীটপতঙ্গ, সাধারণভাবে, বাড়িতে প্রচুর উপদ্রব এবং ক্ষতির কারণ হতে পারে এবং পিঁপড়া তার একটি প্রধান উদাহরণ। পিঁপড়ার উপদ্রব বেশ সাধারণ এবং সাধারণত ব্যাপকভাবে ঘটে এবং সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ হল পিঁপড়ার উপদ্রব নির্দিষ্ট ভৌগলিক অঞ্চলে সীমাবদ্ধ নয়! যে কোনো কারণে পিঁপড়া আপনার বাড়িতে আক্রমণ করতে পারে, এবং যদি এটিকে নিয়ন্ত্রণ না করা হয় তবে এটি একটি অসহনীয় মাত্রার সমস্যা হয়ে উঠতে পারে!
আমাদের নিশ্চিত হওয়া দরকার আমরা যে পানি ব্যবহার করছি তা পরিষ্কার ও ব্যাক্টেরিয়া মুক্ত কিনা। দূষিত পানি ব্যবহার এর ফলে আমরা যে নানা ধরণের পানি বাহিত রোগ এ আক্রান্ত হই, তা থেকে রক্ষা পেতে হলে বছরে 2/3 বার পানির Tank পরিষ্কার করা উচিত। তাই আমরা দিচ্ছি পানির Tank ক্লিনিং সার্ভিস। আমাদের দক্ষ ক্লিনার মেশিন দ্বারা পানির Tank পরিস্কার করে থাকে। আপনাকে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করাই আমাদের লক্ষ। যেকোনো জায়গায় পানির Tank ক্লিনিং সার্ভিস পেতে কল করুন